প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী

মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
এফডিসিতে প্রবেশ করতে গেলেই দেখা যায নির্মাণাধীন বা মুক্তি প্রতিক্ষিত সিনেমার বড় বড় পোস্টার ব্যানার ঝুলছে। পোস্টারগুলো দেওয়ালের সঙ্গে সেঁটে দেয়া হয়েছে। তবে এসব পোস্টার ঝুলানো বা দেয়ালে সেঁটে দেয়ার জন্য এফডিসি কর্তৃপক্ষের অনুমতি আছে কিনা তা কেউ বলতে পারেননি। এমনকি সংশ্লিষ্টারাও এর কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। অনেকে প্রশ্ন তুলে বলছেন, সিনেমা মুক্তি পাবে সিনেমা হলে। দেখবে দর্শক। এফডিসিতে তো দর্শকের বসবাস নেই বা দর্শক এফডিসিতে যাতায়াতও করে না। তাহলে এসব পোস্টার প্রচারচিত্র হিসেবে রাস্তাঘাটে বা পাবলিক প্লেসে ব্যবহার না করে এফডিসিতে কেন? এর জবাবে চিত্রগ্রাহক আজগর আলী বলেন, এর একটা মনস্তাত্তি¡ক দিক আমরা ভেবে নিতে পারি। চলচ্চিত্রের নির্মাণ এখন আর এফডিসির চৌহদ্দিতে সীমাবদ্ধ নয়। এফডিসিতে একটি সিনেমার শুটিং হলে সেটা চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট সবার কাছে জানা হয়ে যায়। এখন যেহেতু এফডিসির বাইরে প্রচুর ক্যামেরা পাওয়া যায়, সেহেতু বাইরে শুটিং হয়। কোথায় কোন সিনেমার শুটিং হচ্ছে সেটা কেউ জানে না, বা কেউ খবর রাখার দরকারও মনে করে না। সেজন্য সম্ভবত নির্মাতা ও টেকনিশিয়ানদের জানান দেয়ার জন্য এবং নিজেদের অস্তিত্ব বোঝানোর জন্য এসব পোস্টার টাঙ্গানো হচ্ছে। এভাবে আরো অনেকেই রসিকতা করেছেন এসব পোস্টার টাঙ্গানো নিয়ে। কিন্তু পোস্টারগুলোতে যেসব শিল্পীদের দেখা যায় তাদের দর্শকপ্রিয়তা কতটুকু তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এসব পোস্টারে শিল্পী দর্শকের কাছে বা কিছুটা হলেও গ্রহণযোগ্য তাদের কেউ নেই এসব সিনেমায়। ফলে এসব সিনেমা আদৌ মুক্তি পাবে কিনা বা মুক্তি পেলেও দর্শক গ্রহণ করবে কিনা, তা নিয়ে অনেকে সংশয় প্রকাশ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।